আজ, শুক্রবার, জেল হত্যা দিবস উপলক্ষে, আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় তিনি এই বক্তব্য প্রকাশ করেছেন।
বুধবার এবং বৃহস্পতিবারে, বিএনপি অবরোধ কর্মসূচি একটি নির্দিষ্ট বক্তব্যের সাথে এই কাদের বলেছেন, "তারা (বিএনপির নেতা) জেলে থাকতে হবে, না হলে বাইরে থাকতে হবে। তারা কেবল হিন্দি টেলিভিশন সিরিয়াল দেখতে বসে থাকতে হবে। বিএনপির ভাড়াটি কাজগুলি করতে আছে, এবং কিছু প্রশাসনিক ক্রমবর্গ তাদের উপর প্রভাব ফেলেছে। কিছু দুষ্কৃতকারী প্রশাসনিক পদে আছে, যারা বাস উড়াবে, ভাঙচুর করবে। এই কারণে বিএনপি এবারও অবরোধ কর্মসূচি চালানো হয়েছে।"
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি সম্পর্কে, "জাতির প্রধান দুশমন বিএনপি। বাংলাদেশের গণতন্ত্র, মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাকে সংরক্ষণ করতে সাম্প্রদায়িক অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়তে হবে। বিএনপি একে অপরের সাথে যুদ্ধ করতে দেবে, বাস ভাঙচুর করতে দেবে।"
ওবায়দুল কাদের সবশেষে বলেন, "সাংবাদিকদের এবং গত 28 অক্টোবরে নিহত 24 জন সাংবাদিকের সাথে ঘটেছে, এবং তারা পুলিশ কর্মীকে কীভাবে হত্যা করেছে, হাসপাতালে আক্রমণ করেছে, মুখ্য বিচারপতির বাড়িতে হামলা চালায়, পার্কিং গাড়িতে আক্রমণ করেছে। এই ধরনের অপরাধে যারা নেতৃত্ব দিয়েছে, তাদের
গ্রেপ্তার করা কি ন্যায্য? অপরাধ করলে অপরাধীদের বিচার করা হবে কি হবে না? আমাদের প্রশ্ন এই।"
ওবায়দুল কাদের বলেন, "১৯৭৫ সালের 15 অগাস্ট, ৩ নভেম্বরের একই সূত্রে ঘটে এবং ২০০৪ সালের ২১ অগাস্ট গ্রেনেড হামলার প্রধান লক্ষ্য ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ হাসিনা।"
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, "বাংলাদেশে ৭৫-এর পর প্রত্যেক হত্যাকাণ্ড স্থান পেয়েছে ৭১-এর পরাজয়ের প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য। প্রতিশোধ শক্তি বারবার জাতির সমৃদ্ধির জন্য চেতনা ঘটিয়েছে এবং সাম্প্রদায়িক বিভাজন প্রচুর করেছে। এই সাম্প্রদায়িক অপশক্তির মুখ্য হদিষ হল বিএনপি।"
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক যোগ্যতা, "১৯৭৫-এর নৃশংস হত্যাকাণ্ডগুলি যারা ঘটিয়েছে, তাদের মূল ঠিকানা বিএনপি থেকে আসছে। ২৮ অক্টোবরে এবারও সাম্প্রদায়িক অপশক্তির সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ঠিকানা বিএনপি হচ্ছে। আমরা চাই, এই প্রশাসনিক অপশক্তির বিরুদ্ধে মূল্যায়ন ও কার্যবাহী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।"
0 মন্তব্যসমূহ